নিজস্ব প্রতিবেদক
বৃহস্পতিবারও (২০ জুন) যশোরে ছিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এদিন এ জেলায় ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আবহাওয়ার যখন এই পরিস্থিতি তখন স্বস্তির বৃষ্টি দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৪০ মিনিটের দিকে মেঘাচ্ছন্ন আকাশ থেকে নেমে আসে বৃষ্টি। রিমঝিম বৃষ্টি চলে বিকাল পর্যন্ত। পবিত্র ঈদুল আজহার মধ্যে অসহনীয় গরম সহ্য করে কাক্সিক্ষত বৃষ্টি দেখে অনেকেই শুকরিয়া আদায় করেন। ফেসবুকে বৃষ্টির ভিডিও ও ছবি দেন অনেকেই।
বুধবার সকাল থেকেই আকাশে মেঘের লুকোচুরি খেলা চলছিল। আবহাওয়া অফিস খুলনা বিভাগের কোথাও কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস দিলেও যশোরে বৃষ্টির দেখা মিলছিলো না। তবে বৃহস্পতিবার প্রথমে দুপুর ১২টায় সদর উপজেলার সাড়াপোল এলাকায় প্রথমে বৃষ্টির সূত্রপাত হয়। ওই এলাকায় প্রায় আধাঘন্টা যাবৎ বৃষ্টিপাত হয়। এরপর দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে শহরে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। যা চলে প্রায় একঘণ্টা। এতে মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসে। ঈদের পর ভ্যাপসা গরম কমে যায়।
এদিকে শুক্রবার এবং শনিবারও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় দমকা হাওয়াসহ হালকা ও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সাথে দিনে ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।