নিজস্ব প্রতিবেদক: ’হোমিওপ্যাথি বিশ্বাসের ব্যাপার যুক্তির নয়’ দাবি করে যশোরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল হাসান বলেছেন, হোমিওপ্যাথরা সাধারণত একজন রোগীকে এবং তার রোগ সম্পর্কে জানতে বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় ব্যয় করেন। তারা সহানুভূতি প্রকাশের মাধ্যমে রোগীর দুর্বলতা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন এবং নিবিড় আলোচনার মাধ্যমে এমন এক পরিস্থিতি তৈরি করেন যাতে রোগী নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভাবতে শুরু করেন। শনিবার যশোর মৎস্য ভবন কনফারেন্স হলে ‘গুণগত মান সম্পন্ন ঔষধি উদ্ভিদ নিরাপদ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ উপাদানের প্রধান শতর্’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন ম্যানুফাকচারার্স এসোসিয়েশন ও মেডিসিনাল প্ল্যান্ট হারবাল প্রোডাক্টস্ বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলের উদ্যোগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ও ফার্মেসি মালিকদের নিয়ে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
এসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. এস এ এম রেজা উর রহিমের সভাপতিত্বে কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নাজমুল হাসান, যশোর হোমিও ফার্মেসি মালিক সমিতির সভাপতি সৈয়দ মুনির হোসেন টগর, হোমিওপ্যাথিক ম্যাডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. হাফিজুর রহমান, ঢাকা হোমিও ল্যাবরেটরিজের মালিক ডা. আলী হোসেন, হাফিসন্স ল্যাবরেটরীজের মালিক ডা. মাহবুব হাফিজ, এমিবা হোমিওপ্যাথিক ল্যাবরেটরীজের মালিক ডা. শেখ রেজওয়ান, তোহা হোমিও হলের পরিচালক ও যশোর জেলা মৎস্য জীবী লীগের আহবায়ক আবু তোহা, যশোর হোমিও ফার্মেসী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডা. সামসুল হক, নুজুম হোমিও হলের পরিচালক টিটো, গ্রীন হোমিও হলের পরিচালক ডা. বিপ্লব, আইডিয়াল হোমিও হলের পরিচালক কাজল ঘটক, আবীর হোমিও হলের পরিচালক ডাঃ জিল্লুর রহমান, রিজু হোমিও হলের পরিচালক ডাঃ সাইফুর রহমান, এ কেন্ট হোমিও হলের পরিচালক ডা. রবিউল ইসলাম, সততা হোমিও হলের পরিচালক ডাঃ পংকজ, তোহা হোমিও হলের পরিচালক ডা. আবু জাফর প্রমুখ।