যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে যবিপ্রবির ডিনস কমিটির আহ্বায়ক ড. মেহেদী হাসান, ডিন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব, অধ্যাপক ড. ইকবাল কবীর জাহিদ, অধ্যাপক ড. সাইবুর রহমান মোল্যা, ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন, ড. তানভীর ইসলাম, ড. সুমন চন্দ্র মোহন্ত, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. আলম হোসেন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. সেলিনা আক্তার, ও ড. আশরাফুজ্জামান জাহিদ, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি এ টি এম কামরুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক হেলালুল ইসলাম, কর্মচারী সমিতির সভাপতি শওকত ইসলাম সবুজ ও সাধারণ সম্পাদক বদিউজ্জামান বাদল প্রমুখ। এছাড়া যবিপ্রবির ছাত্রলীগ নেতা আফিকুর রহমান অয়ন, বিপ্লব দে শান্ত, শিলা আক্তার, সোহেল রানা, যবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মোসাব্বির হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসাইনসহ বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী অংশ নেন।
অপরদিকে, বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু হয়। আনন্দ শোভাযাত্রাটি যবিপ্রবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত ক্ষণগণনার ঘড়ির সামনে জন্মদিনের গানের চিরায়ত সুরে জাতির পিতার ১০২তম জন্মবার্ষিকীতে ১০২ পাউন্ডের কেক কাটা হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় যবিপ্রবির ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা। বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসিজদে জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের নিহত সদস্যদের রূহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া-মোনাজাত করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে যবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি ও অগ্রণী ব্যাংকের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ। সব মিলিয়ে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মুখর ছিল যবিপ্রবি প্রাঙ্গণ।