কেউ.জেড.নাজু, অল ইন্ডিয়া রিপোর্টার
আজ বারাসাত এর জেলা পরিষদ ভবনে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ এ বেশ কয়েকজন দিকপাল মন্ত্রীর মহাশয়ের উপস্থিততে স্বরূপনগর এর গর্ব তথা ভূমিপুত্র শ্রী নারায়ণ গোস্বামী জেলার সভাধিপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন! উল্লেখ থাকে তিনি স্বরূপনগর এর তিন বারের বিধায়ক শ্রীমতি বিনা মন্ডলের স্থলঅভিশুক্ত হন!
শ্রী মতি বিনা মন্ডল জেলার সহ সভাধিপতি নিযুক্ত হন । অর্থাৎ উত্তর 24 পরগনা জেলার কর্ণধার হিসেবে দায়িত্ব ভার পেলেন স্বরূপনগর ব্লকের এই দুই কৃতি সন্তান । বলা বাহুল্য উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা শহর,কলকাতা শহরের থেকে ও ভৌগোলিক ভাবে বড়ো! সল্টলেক, রাজারহাট নিউটউন, এয়ারপোর্ট, বারাকপুর, বারাসাত ইত্যাদি অনেক মিউনিসিপালিটি এই জেলায় বিরাজমান!
এই অনুষ্ঠানে বন মন্ত্রী মাননীয় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, দমকল মন্ত্রী মাননীয় সুজিত বোস, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী মাননীয় শোভন দেব চট্টোপাধ্যায়, খাদ্য মন্ত্রী মাননীয় রথীন ঘোষ, মাননীয় মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক,দেগঙ্গার বিধায়ক রইমা মন্ডল, এছাড়া অনেক বিধায়ক রাজ্যের মহামান্য চিফ হোয়াইপ মাননীয় নির্মল ঘোষ এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আরও অনেক ব্যাক্তি বর্গ ।
উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা বাংলাদেশ এর সীমান্ত বর্তী জেলা তথা এশিয়ার সব থেকে বৃহৎ ল্যান্ড পোর্ট হরিদাস পুর / বেনাপোল এবং ভোমরা / ঘোজা ডাঙ্গা এই দুই পাসপোর্ট বর্ডার এখানেই অবস্থিত । বিখ্যাত সেই যশহর রোড এই জেলাতেই পড়ে । সুতরাং ওদিকে আগরতলা, চিটাগাং, ঢাকা, খুলনা, যশোর, সাথক্ষীরা সহ বাংলাদেশ এর প্রায় সব প্রান্তের টুরিস্ট বাসে বা রেলে এই উত্তর চব্বিশ পরগনা দিয়েই কলকাতা প্রবেশ করেন ।
তাই স্বরূপনগর এর এই দুই তারকার দায় দায়িত্ব অনেখানি বেড়ে গেলো এতো কোনো সন্দেহ নেই এমন কি দুই দেশের বাণিজিক লেনদেনর দায় ভারও বর্তায়! তাই স্বরূপনগর এর দুই কৃতি সন্তান এর কাছে স্বরূপনগর বাসী অনেক কিছু আশা করে, যেমন স্বরূপনগর অবধি রেল লাইন যা মাননীয়া মুখ্য মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বহু বছর আগে উদ্বোধন করে ছিলেন । জন সংখ্যার ভিত্তি তে স্বরূপনগর মিউনিসিপালিটি হওয়া দরকার! তরনিপুর ব্রিজ হওয়া দরকার ইত্যাদি ইত্যাদি!